গত মাসে জাপানের প্রধানমন্ত্রী সানে তাকাইচি সতর্ক করে দিয়েছিলেন যে, তাইওয়ানের বিরুদ্ধে চীনের যেকোনো সামরিক পদক্ষেপ জাপানের নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ হলে তার জবাব দিতে পারে। এরপর থেকে দুই দেশের সম্পর্ক খারাপ হতে থাকে।
এদিকে, সোমবার বেইজিংয়ে, জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী জোহান ওয়াদেফুলের সাথে এক বৈঠকে ওয়াং বলেন, এই বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তির ৮০তম বার্ষিকী, তাই পরাজিত জাতি হিসেবে জাপানের আরও সতর্কতার সাথে কাজ করা উচিত ছিল।
‘তবুও, এখন এর বর্তমান নেতা তাইওয়ান প্রশ্নকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছেন - যে অঞ্চলটি জাপান অর্ধ শতাব্দী ধরে উপনিবেশ করে রেখেছিল, চীনা জনগণের বিরুদ্ধে অসংখ্য অপরাধ করেছে যাতে চীনকে সামরিকভাবে হুমকি দেয়া যায় এবং সমস্যা তৈরি করা যায়। এটি সম্পূর্ণরূপে অগ্রহণযোগ্য।’ চীনের সরকারি সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া অনুসারে ওয়াং বলেন।
ওয়াং জানান, জাপানের ‘বর্তমান নেতা সম্প্রতি তাইওয়ানের কাল্পনিক পরিস্থিতি নিয়ে বেপরোয়া মন্তব্য করেছেন।’
এদিকে, সপ্তাহান্তে জাপানের সামরিক বিমানগুলোতে রাডার ব্যবহারের বেইজিংয়ের যুক্তি সম্পর্কে জানতে চাইলে কোনো স্পষ্ট জবাব পাওয়া যায়নি।
দীর্ঘদিন ধরে তাইওয়ানকে নিজেদের অঞ্চল বলে দাবি করে আসছে চীন। কিন্তু গণতান্ত্রিকভাবে পরিচালিত তাইওয়ান চীনের এই দাবি অস্বীকার করে।
সূত্র: রয়টার্স
0 Comments
No Comment YetLeave A Reply